Select Page

ইসলাম আমার হৃদয় ছুঁয়েছে

৳ 35.00

Description

ইসলাম আমার হৃদয় ছুঁয়েছে

ইসলাম আমার হৃদয় ছুঁয়েছে বইটি আমাদের নিকট কিনুন

নাসাই – ২৯৬৪
ইবনু আব্বাস [রাদি. আঃ] হতে বর্ণিতঃ রসুলুল্লাহ [সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম] দাঁড়িয়ে যমযমের পানি পান করেন। এই হাদীসের তাহকীকঃসহীহ হাদীস

নাসাই ২৯৬৫
ইবনু আব্বাস [রাদি. আঃ] হতে বর্ণিতঃ তিনি বলেন ঃ আমি রসুলুল্লাহ [সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম] -কে যমযমের পানি পান করিয়েছি। তিনি দাঁড়ানো অবস্থায় তা পান করেন।এই হাদীসের তাহকীকঃসহীহ হাদীস

যে দরজা দিয়ে [লোকেরা] বের হয়, সেই দরজা দিয়ে রসুলুল্লাহ [সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম] এর সাফার দিকে বের হওয়া
নাসাই -২৯৬৬
আমর ইবনু দীনার [র. আলাইহি] হতে বর্ণিতঃ তিনি বলেন ঃ আমি ইবনু উমার [রাদি. আঃ] -কে বলিতে শুনেছি ঃ রসুলুল্লাহ [সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম] মক্কায় আগমন করার পর সাতবার কাবা তাওয়াফ করেন। পরে মাকামে ইবরাহীমের পেছনে দাঁড়িয়ে দুরাকআত নামাজ আদায় করেন। তারপর যে দরজা দিয়ে লোক বের হয়, সে দরজা দিয়েই তিনি সাফার দিকে বের হন এবং সাফা ও মারওয়ার সাঈ করেন। শুবা [রাদি. আঃ] বলেন ঃ আইউব [র. আলাইহি] আমর ইবনু দীনার [র. আলাইহি] সুত্রে আমার কাছে বর্ণনা করেন যে, ইবনু উমার [রাদি. আঃ] একে সুন্নত [বিধিবদ্ধ নিয়ম] বলে আখ্যায়িত করিয়াছেন। এই হাদীসের তাহকীকঃসহীহ হাদীস

নাসাই ২৯৬৭
উরওয়া [র. আলাইহি] হতে বর্ণিতঃ আমি আয়েশা [রাদি. আঃ]-এর নিকট [আরবী] [অর্থঃ তাই যে কেউ কাবা গৃহের [হজ্জ কিংবা উমরা করে] এ দুটির [সাফা-মারওয়ার] মধ্যে যাতায়াত [সাঈ] করাতে তাহাঁর কোন পাপ নেই। [২ ঃ ১৫৮] এ আয়াত পাঠ করে বললামঃ এ দুটির মধ্যে সাঈ না করাকে আমি মন্দ মনে করি না। তিনি বলেন ঃ তুমি যা বললে তা মন্দ কথা, জাহিলী যুগে লোকেরা এই দু পাহাড়ের সাঈ করতো না। যখন ইসলামের যুগ এলো এবং কুরআন নাযিল হলো ঃ [আরবী] “নিশ্চয় সাফা ও মারওয়া আল্লাহর অন্যতম নিদর্শন” [২ ঃ ১৫৮]। তখন রসুলুল্লাহ [সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম] সাঈ করিলেন এবং আমরাও তাহাঁর সঙ্গে সাঈ করলাম। তাই ইহা সুন্নত [বিধিবদ্ধ বিধান]।এই হাদীসের তাহকীকঃসহীহ হাদীস

নাসাই ২৯৬৮
উরওয়া [র. আলাইহি] হতে বর্ণিতঃ আমি আয়েশা [রাদি. আঃ] –কে [আরবী] এ আয়াত সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করলাম এবং বললাম ঃ আল্লাহর শপথ সাফা ও মারওয়ায় সাঈ না করলে কারো অন্যায় হইবে না। আয়েশা [রাদি. আঃ] বলিলেন ঃ তুমি যা ব্যাখ্যা করলে, তা ভাল নয়, হে ভাগ্নে! তুমি এই আয়াতের মর্ম যা বুঝেছ; যদি তা-ই হতো তাহলে তো বলা হত এর সাঈ না করলে কোন অন্যায় হইবে না কিন্তু এই আয়াত নাযিল হইয়াছে আনসারদের ইসলাম গ্রহণের [পূর্ববর্তী অবস্থা] সম্বন্ধে। [ইসলাম গ্রহণের] পূর্বে যারা মুশাল্লাল [স্থান]-এর নিকট অবস্থিত মানাতে তাগিয়া [একটি মূর্তি]-এর ইবাদত করতো। তারা এখানে ইহ্‌রাম বাঁধত এবং যারা এখানে ইহ্‌রাম বাঁধত তাঁরা সাফা ও মারওয়ার সাঈ করতো না। যখন তাঁরা রসুলুল্লাহ [সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম] -কে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করেছিল, তখন মহান মহিয়ান আল্লাহ তাআলা নাযিল করেন ঃ [আরবী]১ তারপর রসুলুল্লাহ পর্বতদ্বয়ের সাঈ করাকে শরীআতের আহকামভুক্ত করেন। তাই কেউ পর্বতদ্বয়ের সাঈ বাদ দিতে পারবে না। {১} অর্থঃ সাফা ও মারওয়া আল্লাহ তাআলার শিআর [বিশেষ] প্রতীক সমূহের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং যারা বায়তুল্লাহর হ্জ্জ করিবে তাহাদের জন্য এ দুটিতে সাঈ [প্রদক্ষিণ] করলে কোন অপরাধ হইবে না। এই হাদীসের তাহকীকঃসহীহ হাদীস

ইসলাম আমার হৃদয় ছুঁয়েছে বইটি আমাদের নিকট কিনুন

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “ইসলাম আমার হৃদয় ছুঁয়েছে”

Your email address will not be published. Required fields are marked *