Description
সলাত পরিত্যাগকারীর বিধান
সলাত পরিত্যাগকারীর বিধান
সুনান আবু দাউদ ১৮৯৩
ইবন উমার {রাদি.} হইতে বর্ণীত আছেঃ
রসূলুল্লাহ {সাল্লাল্লাহু আঃ} মক্কায় আসার পর হাজ্জ ও উমরাহ্র জন্য সর্বপ্রথম যে তাওয়াফ করেছিলেন, তার প্রথম তিন চক্করে রমল করেছেন এবং বাকী চার চক্করে ধীরগতিতে চলেছেন, তারপর দুই রাকআত সলাত আদায় করেছেন। (১৮৯৩) এই হাদিসটির তাহকীকঃ সহিহ হাদিস
আসর সলাতের পর তাওয়াফ করা
সুনান আবু দাউদ ১৮৯৪
জুবাইর ইবন মুত্বইম {রাদি.} হইতে বর্ণীত আছেঃ
নাবী {সাল্লাল্লাহু আঃ} বলিয়াছেনঃ তোমরা কাউকে রাত বা দিনের যে কোন সময়ে এই ঘরের তাওয়াফ করিতে ও সলাত আদায় করিতে বাধা দিবে না। আল-ফাদলের বর্ণনায় রয়েছে ঃ হে আবদে মানাফের বংশধর! তোমরা কাউকে বাধা দিবে না। (১৮৯৪) এই হাদিসটির তাহকীকঃ সহিহ হাদিস
সুনান আবু দাউদ ১৯০০
মুহাম্মাদ ইবন আবদুল্লাহ ইবনস সায়িব {রহমাতুল্লাহি আলাইহি} হইতে তার পিতার সূত্র হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি ইবন আব্বাস {রাদি.} এর {দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হওয়ার পর} হাত ধরে নিয়ে যেতেন এবং বায়তুল্লাহর দরজা সংলগ্ন রুকনের সাথে মিলিত তৃতীয় অংশে দাঁড় করিয়ে দিতেন। অতঃপর ইবন আব্বাস {রাদি.} তাঁকে জিজ্ঞেস করিলেন, তুমি কি জানো, রসূলুল্লাহ {সাল্লাল্লাহু আঃ} এ স্থানে সলাত আদায় করিতেন? তিনি বলিলেন, হ্যাঁ। তারপর ইবন আব্বাস {রাদি.} সেখানে দাঁড়িয়ে সলাত আদায় করিলেন। (১৯০০) দুর্বল ঃ যয়ীফ সুনান নাসায়ী {১৮৮/২৯১৮}।(১৯০০) নাসায়ী। সানাদে মুহাম্মাদ বিন আবদুল্লাহ বিন সায়িব অজ্ঞাত। ঈমাম যাহাবী ও মুনযিরী তাহাকে মাজহুল বলিয়াছেন।
এই হাদিসটির তাহকীকঃ দুর্বল হাদিস
সুনান আবু দাউদ ১৯০২
আবদুল্লাহ ইবন আবু আওফা {রাদি.} হইতে বর্ণীত আছেঃ
রসূলুল্লাহ {সাল্লাল্লাহু আঃ} উমরাহ করিতে এসে বায়তুল্লাহ তাওয়াফ করে মাকামে ইবরাহীমের পেছনে দুই রাকআত সলাত আদায় করেছেন। কাফিরদের সম্ভাব্য আক্রমন থেকে তাঁকে রক্ষার্তে এ সময় তাহাঁর সাথে তাহাঁর রক্ষীবাহিনী সাহাবীরা ছিলেন। কেউ আবদুল্লাহ {রাদি.}-কে জিজ্ঞেস করলো, এ সময় রসূলুল্লাহ {সাল্লাল্লাহু আঃ} কাবার ভেতরে প্রবেশ করেছিলেন কিনা? তিনি বলিলেন, না। (১৯০২) এই হাদিসটির তাহকীকঃ সহিহ হাদিস
সুনান আবু দাউদ ১৯০৬
জাফর ইবন মুহাম্মাদ {রহমাতুল্লাহি আলাইহি} হইতে তার পিতার সূত্র হইতে বর্ণীত আছেঃ
নাবী {সাল্লাল্লাহু আঃ} আরাফাহর ময়দানে এক আযান ও দুই ইক্বামাতে যুহর ও আসরের সলাত আদায় করেছেন। কিন্তু এ দুই সলাতের মধ্যখানে কোনো তাসবীহ পড়েননি। অনুরূপভাবে তিনি মুযদালিফায় এক আযান ও দুই ইক্বামাতে মাগরিব ও ইশার সলাত আদায় করেছেন এবং দুই সলাতের মাঝখানে কোন তাসবীহ পড়েননি। (১৯০৬) সহিহ ঃ মুসলিম, জাবির সূত্রে। এটাই সঠিক। এর পূর্বের ১৯০৫ নং হাদিস। ঈমাম আবু দাউদ {রহমাতুল্লাহি আলাইহি} বলেন, জাবির হইতে বর্ণিত হাদিসে রয়েছে ঃ “অতঃপর নাবী {সাল্লাল্লাহু আঃ} মাগরিব ও ইশা এক আযান ও এক ইক্বামাতে আদায় করেছেন”।দুর্বল।এই হাদিসটির তাহকীকঃ অন্যান্য
সলাত পরিত্যাগকারীর বিধান
Reviews
There are no reviews yet.