Select Page

সহীহ মুসলিম ১ম খন্ড -হাদীস একাডেমী

৳ 390.00

 

Title: মুসলিম শরীফ ১ম খণ্ড

Author: ইমাম আবুল হোসাইন মুসলিম ইবনুল হাজ্জাজ

Publisher: ইসলামিক ফাউন্ডেশন

Country: বাংলাদেশ

Language: বাংলা

Description

মুসলিম শরীফ ১ম খণ্ড

১. অধ্যায়ঃ ওযূর ফযিলত

৪২২

আবু মালিক আল আশআরী [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেছেন: পবিত্রতা হল ইমানের অর্ধেক অংশ। আলহাম্‌দু লিল্লা-হ মিযানের পরিমাপকে পরিপূর্ণ করে দিবে এবং “সুবহানাল্লা-হ ওয়াল হাম্‌দুলিল্লা-হ” আসমান ও যমিনের মধ্যবর্তী স্থানকে পরিপূর্ণ করে দিবে। নামায হচ্ছে একটি উজ্জ্বল জ্যোতি। সদাকাহ্ হচ্ছে দলীল। ধৈর্য হচ্ছে জ্যোতির্ময়। আর আল কুরআন হইবে তোমার পক্ষে অথবা বিপক্ষে প্রমাণ স্বরূপ। বস্তুতঃ সকল মানুষই প্রত্যেক ভোরে নিজেকে আমালের বিনিময়ে বিক্রি করে। তার আমাল দ্বারা সে নিজেকে [আল্লাহর আযাব থেকে] মুক্ত করে অথবা সে তার নিজের ধ্বংস সাধন করে। [ইসলামিক ফা:- ২য় খন্ড, ৪২৫; ইসলামিক সে.- ৪৪১]

২. অধ্যায়ঃ

নামায আদায়ের যন্যে পবিত্রতার আবশ্যকতা

৪২৩

মুসআব ইবন সা দ [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, আবদুল্লা ইবন ওমর [রাঃআঃ] অসুস্থ ইবন আমিরকে দেখিতে গিয়েছিলেন। তখন ইবন আমির তাঁকে বলিলেন, হে ইবন ওমর! আপনি কি আমার যন্যে আল্লাহর কাছে দুআ করেন না? ইবন ওমর বলিলেন, আমি রাসুলুল্লাহ[সাল্লাল্লাহু আঃ]-কে বলিতে শুনেছি যে, তাহারাত ব্যতিরেকে নামায কবূল হয় না। খিয়ানাতের সম্পদ থেকে সদাকাহ্‌ও কবূল হয় না। আর তুমি তো ছিলে বাস্‌রার শাসনকর্তা। [ইসলামিক ফা:- ৪২৬, ইসলামিক সে.-৪৪২]

৪২৪

শুবাহ [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

অন্য সূত্রে আবু বাক্‌র ইবন আবু শাইবাহ্ [রাঃআঃ] …. ইসমাইল [রাহিমাহুল্লাহ] থেকে, সকলে সিমাক ইবন হার্‌ব [রাহিমাহুল্লাহ]-এর সূত্রে নাবী[সাল্লাল্লাহু আঃ] থেকে অনুরূপ বর্ণনা করিয়াছেন। [ইসলামিক ফা:- ৪২৭, ইসলামিক সে.- ৪৪৩]

৪২৫

আবু হোরাইরা[রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি আল্লাহর রসূল মুহাম্মাদ [সাল্লাল্লাহু আঃ] থেকে কতগুলো হাদীস বর্ণনা করিয়াছেন। তার মধ্য থেকে একটি হাদীস তিনি এভাবে বর্ণনা করিয়াছেন, রাসুলুল্লাহ[সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেছেনঃ তোমাদের কারো ওযূ নষ্ট হলে পুনরায় ওযূ না করা পর্যন্ত তার নামায কবূল হয় না। [ইসলামিক ফা:- ৪২৮, ইসলামিক সে.-৪৪৪]

৩. অধ্যায়ঃ

ওযূ করার নিয়ম ও ওযূর পূর্ণতা

৪২৬

উসমান ইবন আফফান [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি ওযূর পানি চাইলেন। এরপর তিনি ওযূ করিতে আরম্ভ করিলেন। [বর্ণনাকারী বলেন], তিনি {উসমান [রাঃআঃ]} তিনবার তাহার  হাতের কব্জি পর্যন্ত ধুলেন, এরপর কুলি করিলেন এবং নাক ঝাড়লেন। এরপর তিনবার তাহার  মুখমন্ডল ধুলেন এবং ডান হাত কনুই পর্যন্ত তিনবার ধুলেন। অতঃপর বাম হাত অনুরূপভাবে ধুলেন। অতঃপর তিনি মাথা মাসাহ করিলেন। এরপর তাহার  ডান পা টাখনু পর্যন্ত তিনবার ধুলেন – অতঃপর তদ্রুপভাবে বাম পা ধুলেন তারপর বলিলেন, আমি রাসুলুল্লাহ[সাল্লাল্লাহু আঃ]-কে আমার এ ওযূর করার ন্যায় ওযূ করিতে দেখেছি এবং ওযূ শেষে রাসুলুল্লাহ[সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেছেন, যে ব্যক্তি আমার এ ওযূর ন্যায় ওযূ করিবে এবং একান্ত মনোযোগের সাথে দুরাকাআত নামায আদায় করিবে, সে ব্যক্তির পিছনের সকল গুনাহ মাফ করে দেয়া হইবে।

ইবন শিহাব বলেন, আমাদের আলিমগণ বলিতেন যে, নামাজের যন্য কারোর এ নিয়মের ওযূই হল পরিপূর্ণ ওযূ। [ইসলামিক ফা:- ৪২৯, ইসলামিক সে.- ৪৪৫]

৪২৭

উসমান এর আযাদকৃত গোলাম হুমরান [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি উসমান ইবন আফফানকে দেখেছেন তিনি ওযূর যন্যে এক পাত্র পানি আনিয়ে দুহাতের উপর ঢেলে তিনবার ধুলেন। তারপর ডানহাত পানির পাত্রে প্রবেশ করিয়ে কুলি করিলেন এবং নাকে পানি দিলেন, এরপর তিনবার মুখমণ্ডল এবং তিনবার দুহাতের কনুই পর্যন্ত ধুইলেন। তারপর মাথা মাসাহ্ করিলেন। অতঃপর উভয় পা [গোড়ালি পর্যন্ত] তিনবার ধুয়ে বলিলেন, রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেছেন, যে ব্যক্তি আমার এ ওযূর ন্যায় ওযূ করার পর এমনভাবে দুরাকআত নামায আদায় করিবে যাতে তার অন্তরে কোন কল্পনার উদয় হয়নি; তবে তার পিছনের সকল গুনাহ মাফ করে দেয়া হইবে। [ই.ফা.৪৩০, ইসলামিক সে.- ৪৪৬]

৪. অধ্যায়ঃ

ওযূ এবং ওযূর পরপরই নামায আদায়ের ফযিলত

৪২৮

উসমান ইবন আফফান [রাঃআঃ]-এর আযাদকৃত দাস হুমরান হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, আমি উসমান ইবন আফফান [রাঃআঃ]-কে বলিতে শুনেছি যে, তিনি মাসজিদের বারান্দায় ছিলেন। এমন সময় আসর নামাজের যন্যে মুওয়াযযিন তাহার  নিকট আসলে তিনি ওযূর পানি চাইলেন এবং ওযূ করে বললেনঃ আল্লাহর কসম! আমি অবশ্যই তোমাদেরকে একটি হাদীস শুনাব, যদি আল্লাহর কিতাবে একটি আয়াত না থাকতো তাহলে আমি তোমাদেরকে হাদীসটি শুনাতাম না। [অতঃপর তিনি বলিলেন] আমি রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] কে বলিতে শুনেছি, যে ব্যক্তি উত্তমরুপে ওযু করে নামায আদায় করিবে তার সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেওয়া হইবে। [ইসলামিক ফা:- ৪৩১, ইসলামিক সে.- ৪৪৭]

৪২৯

আবু কুরায়ব, আবু উসামাহ হইতে, অন্য সূত্রে যুহায়র ইবন হারব ও আবু কুরায়ব ওয়াকী [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে – অন্য সূত্রে ইবন আবু ওমর থেকে আবার সকলে হিশামের হইতে বর্ণীত আছেঃ

উপরোক্ত সূত্রেও হাদীসটি বর্ণনা করিয়াছেন। তবে আবু উসামার সূত্রে অতিরিক্ত বলা হয়েছে যে, অতঃপর তার ওযূকে সুন্দররুপে করে তারপর ফারয নামায আদায় করে। [ই.ফা.৪৩২, ইসলামিক সে.-৪৪৮]

৪৩০

হুমরান [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, উসমান [রাঃআঃ] ওযূ শেষে বলিলেন যে, আল্লাহর কসম, আমি তোমাদেরকে একটি হাদীস শুনাব। আল্লাহর কসম, যদি আল্লাহর কিতাবের মধ্যে একটি আয়াত না থাকত তাহলে আমি তোমাদেরকে কখনই হাদীসটি শুনাতাম না। আমি রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] -কে বলিতে শুনেছি যে, কোন ব্যক্তি যখন ওযূ করে এবং উত্তমরূপে ওযূ করে [অর্থাৎ ভালভাবে ওযূর স্থানগুলি ভিজায়] তারপর নামায আদায় করে তখন তার এ নামায ও পিছনের নামাজের মধ্যবর্তী সকল গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়। উরওয়াহ বলেন, আয়াতটি হলঃ “আমি যেসকল স্পষ্ট নিদর্শন ও পথনির্দেশ অবতীর্ণ করেছি মানুষের যন্যে কিতাবে তা সুস্পষ্টভাবে বলে দেয়ার পরেও যারা তা গোপন রাখে , আল্লাহ তাদেরকে লানাত দেন এবং অভিশাপকারীরাও তাদেরকে অভিশাপ দেয়” –[সুরা আল-বাকারাহ ২:১৫৯] [ইসলামিক ফা:- ৪৩৩, ইসলামিক সে.- ৪৪৯]

৪৩১

আমর ইবন সাইদ ইবনল আস [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, আমি উসমান[রাঃআঃ]-এর নিকট উপস্থিত ছিলাম। এমন সময় তিনি পানি আনার নির্দেশ দিলেন। এরপর তিনি বলিলেন, আমি রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] -কে বলিতে শুনেছি যে, কোন মুসলিমের যখন কোন ফারয নামাজের ওয়াক্ত হয় আর সে উত্তমরুপে নামাজের ওযূ করে, নামাজের নিয়ম ও রুকুকে উত্তমরুপে আদায় করে তা হলে যতক্ষণ না সে কোন কাবীরাহ গুনাহে লিপ্ত হইবে তার এ নামায তার পিছনের সকল গুনাহের যন্যে কাফফারাহ হয়ে যাবে। তিনি বলেন, আর এ অবস্থা সর্বযুগেই বিদ্যমান। [ই.ফা.৪৩৪, ইসলামিক সে.- ৪৫০]

৪৩২

হুমরান উসমানের আযাদকৃত দাস হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, আমি উসমান ইবন আফফান [রাঃআঃ]-এর যন্যে উযূর পানি আনলাম। অতঃপর তিনি ওযূ করে বলিলেন, লোকেরা রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] -এর অনেক হাদীস বর্ণনা করে থাকে। আমি ঐ হাদীসগুলোর ব্যাপারে অবগত নই। তবে আমি রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] -কে আমার এ ওযূর মত ওযূ করিতে দেখেছি। তারপর বলেছেন, যে ব্যক্তি এভাবে ওযূ করিতে তার পিছনের সকল গুনাহ মাফ করে দেয়া হইবে। আর তার নামায আদায় ও মাসজিদের দিকে যাওয়া অতিরিক্ত সাওয়াব বলে গণ্য হইবে।

ইবন আবদাহ-এর বর্ণনায় [আরবী] কথাটি বাদ দিয়ে কেবল [আরবী] বলা হয়েছে। [ইসলামিক ফা:- ৪৩৫, ইসলামিক সে.- ৪৫১]

৪৩৩

আনাস [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেছেনঃ একদিন উসমান একটি উঁচু স্থানে বসে ওযূ করে বললেনঃ আমি কি তোমাদেরকে রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] -এর ওযূ কিরুপ ছিল তা দেখাব না? এরপর তিনি প্রতিটি অঙ্গ তিনবার করে ধুলেন।

কুতাইবাহ আনাস সূত্রে এতটুকু কথা অতিরিক্ত বলেছেন যে, এ সময় তাহার  [উসমানের] কাছে রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] -এর অনেক সহাবা উপস্থিত ছিলেন [অর্থাৎ কেউ তাহার  বিরোধীতা করেননি]। [ইসলামিক ফা:- ৪৩৬, ইসলামিক সে.- ৪৫২]

৪৩৪

হুমরান ইবন আবান [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেনঃ আমি উসমান [রাঃআঃ]-এর যন্যে ওযূর পানির ব্যবস্থা করতাম। এমন একটি দিনও অতিবাহিত হতো না যেদিন সামান্য পরিমান পানি হলেও তা দিয়ে গোসল করিতেন না। উসমান বলেছেন, একদিন আমরা যখন এ [ওয়াক্তের] নামায শেষ করলাম তখন রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] আমাদেরকে বলিলেন। মিসআর বলেনঃ আমার মনে হয় তা ছিল আসরের নামায। তিনি বললেনঃ আমি স্থির করিতে পারছি না যে, তোমাদের একটি বিষয়ে কিছু বর্ণনা করব না নীরব থাকব। তখন আমরা বললাম , হে আল্লাহর রসূল! যদি তা কল্যানকর হয় তাহলে আমাদের বলুন। আর যদি অন্য কিছু হয়, তাহলে আল্লাহ এবং তাহার  রসূলই অধিক অবগত। তারপর রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] বললেনঃ কোন মুসলিম যখন পবিত্রতা অর্জন করে এবং আল্লাহ তার উপর যে পবিত্রতা অপরিহার্য করিয়াছেন তা পূর্ণাঙ্গরুপে আদায় করে পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করে, তাহলে এসব নামায মধ্যবর্তী সময়ের সব গুনাহর কাফফারাহ হয়ে যায়। [ইসলামিক ফা:- ৪৩৭, ইসলামিক সে.- ৪৫৩]

৪৩৫

উসমান ইবন আফফান [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

উসমান [রাঃআঃ] বলেন, রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ যেভাবে আদেশ করিয়াছেন সেভাবে ওযূকে পূর্ণ করে, তার পাঁচ ওয়াক্তের ফারয নামায আদায় করলে উক্ত নামাযসমূহ মধ্যবর্তী সময়ের [গুনাহের] কাফফারাহ হয়ে যায়।

ইবন মুআযের হাদীসে এভাবেই বলা হয়েছে। কিন্তু গুনদার বর্ণিত হাদীসে বিশরের নেতৃত্বের কথা কিংবা ফারয নামাজের কথা উল্লেখ নেই।[ইসলামিক ফা:- ৪৩৮, ইসলামিক সে.- ৪৫৪]

৪৩৬

উসমান [রাঃআঃ]-এর আযাদকৃত গোলাম হুমরান হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেছেনঃ একদিন উসমান ইবন আফফান খুব উত্তমরুপে ওযূ করে বলিলেন, আমি রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] -কে ওযূ করিতে দেখেছি যে, সে অতি যত্ন করে ওযূ করিলেন। অতঃপর তিনি [সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেছেন, যে ব্যক্তি অনুরূপ ওযূ করে নামাজের যন্য মাসজিদের দিকে যায় এবং তাহার  মাসজিদে যাওয়া যদি নামায ব্যতীত অন্য কোন কারনে না হয় তবে তার অতীত জীবনের সকল গুনাহ মাফ করে দেয়া হইবে। [ইসলামিক ফা:- ৪৩৯, ইসলামিক সে.- ৪৫৫]

৪৩৭

উসমান ইবন আফফান [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেছেন, আমি রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] –কে বলিতে শুনেছি, তিনি বলেছেনঃ যে ব্যক্তি নামায আদায়ের যন্য পরিপূর্ণভাবে ওযূ করে ফরয নামায আদায়ের উদ্দেশ্যে [মাসজিদে] যায় এবং লোকদের সাথে, অথবা তিনি বলেছেনঃ জামাআতের সাথে, অথবা বলেছেন, মাসজিদের মধ্যে নামায আদায় করে, আল্লাহ্‌ তার গুনাহ্ সমূহকে মাফ করে দিবেন। [ইসলামিক ফা:- ৪৪০, ইসলামিক সে.- ৪৫৬]

 

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “সহীহ মুসলিম ১ম খন্ড -হাদীস একাডেমী”

Your email address will not be published. Required fields are marked *