Description
মুসলিম শরীফ ৪থ খণ্ড
তাহারাত পর্বের হাদিস
১৫. অধ্যায়ঃ
মিসওয়াকের বিবরণ
৪৭৭
আবু হোরাইরা[রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, নাবী [সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেছেনঃ মুমিনদের যন্যে এবং যুহায়র-এর বর্ণিত হাদীসে রয়েছে, আমার উম্মাতের যন্য যদি কষ্টসাধ্য না হতো, তাহলে অবশ্যই তাদেরকে প্রত্যেক নামাজের সময় মিসওয়াক করার নির্দেশ দিতাম। [ইসলামিক ফা:- ৪৮০, ইসলামিক সে.- ৪৯৬]
৪৭৮
মিকদাম-এর পিতা শুরায়হ [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, আমি আয়িশা [রাঃআঃ]-কে জিজ্ঞেস করলাম যে, রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] তাহার ঘরে ঢুকে সর্বপ্রথম কোন্ কাযটি করিতেন? তিনি বলিলেন, সর্বপ্রথম মিসওয়াক করিতেন। [ইসলামিক ফা:- ৪৮১, ইসলামিক সে.- ৪৯৭]
৪৭৯
আয়েশা[রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
নাবী [সাল্লাল্লাহু আঃ] [বাইরে থেকে এসে] বাড়িতে প্রবেশ করে সর্বপ্রথম মিসওয়াক করিতেন। [ই.ফা.৪৮২, ইসলামিক সে.- ৪৯৮]
৪৮০
আবু মূসা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলিলেন, আমি একবার নাবী[সাল্লাল্লাহু আঃ]-এর কাছে গেলাম তখন মিসওয়াকের এক অংশ তাহার জিহবার উপর ছিল। [ই.ফা.৪৮৩, ইসলামিক সে.- ৪৯৯]
৪৮১
হুযাইফাহ্ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ[সাল্লাল্লাহু আঃ] যখন তাহাজ্জুদের যন্যে উঠতেন তখন মিসওয়াক দ্বারা ঘষে মুখ পরিষ্কার করিতেন। [ই.ফা.৪৮৪, ইসলামিক সে.- ৫০০]
৪৮২
হুযাইফাহ্ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] যখন রাতে উঠতেন এরপর অনুরূপ বর্ণনা রয়েছে। এ হাদীসে তাহাজ্জুদের কথা উল্লেখ করা হয়নি। [ইসলামিক ফা:- ৪৮৫, ইসলামিক সে.- ৫০১]
৪৮৩
হুযাইফাহ্ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] যখন রাতে উঠতেন তখন মিসওয়াক দ্বারা ঘষে মুখ পরিষ্কার করিতেন। [ই.ফা.৪৮৬, ইসলামিক সে.- ৫০২]
৪৮৪
ইবন আব্বাস [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
একদা তিনি আল্লাহর নাবী [সাল্লাল্লাহু আঃ]-এর কাছে রাত কাটালেন। [তিনি দেখলেন] আল্লাহর নাবী [সাল্লাল্লাহু আঃ] শেষ রাতে ঘুম থেকে উঠলেন এবং বাইরে গিয়ে আকাশের দিকে তাকালেন এর পরে সুরা আ-লি ইমরানের এ আয়াতটি তিলওয়াত করলেনঃ আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টি এবং রাত ও দিনের আবর্তনে জ্ঞানীদের যন্যে বহু নিদর্শন রয়েছে… অতএব আপনি অনুগ্রহ করে আমাদেরকে আগুনের শাস্তি থেকে রক্ষা করুন পর্যন্ত পড়লেন-[সুরা আ-লি ইমরান ৩: ১৯০-১৯১]। অতঃপর ঘরে ফিরে এসে মিসওয়াক ও ওযূ করিলেন। এরপর দাঁড়িয়ে নামায আদায় করিলেন। নামায শেষে শুয়ে পড়লেন। পুনরায় কিছুক্ষন পরে উঠে বাইরে গেলেন এবং আকাশের দিকে তাকিয়ে উক্ত আয়াতটি পাঠ করিলেন। অতঃপর ফিরে এসে [আবার] মিসওয়াক করে ওযূ করিলেন; অতঃপর ফাজ্রের নামায আদায় করিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৪৮৭, ইসলামিক সে.- ৫০৩]
১৬. অধ্যায়ঃ
মানাবীয় ফিত্রাহ্-এর [স্বভাবের] বিবরণ
৪৮৫
আবু হোরাইরা[রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
নাবী[সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেছেনঃ ফিত্রাহ্ [স্বভাব] পাঁচটি অথবা বলেছেন, পাঁচটি কায হলো ফিত্রাহ্-এর অন্তর্ভুক্ত- খাতনা করা, ক্ষুর দ্বারা নাভীর নিচের লোম পরিষ্কার করা, নখ কাটা, বগলের লোম উপড়িয়ে ফেলা এবং গোঁফ কাটা। [ইসলামিক ফা:- ৪৮৭, ইসলামিক সে.- ৫০৩]
৪৮৬
আবু হোরাইরা[রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
রাসুলুল্লাহ[সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেছেনঃ পাঁচটি কায ফিত্রাহ্ বা [সুষ্ঠু স্বভাব] খাতনা করা, নাভীর নিচের লোম পরিষ্কার করে ফেলা, গোঁফ ছাঁটা, নখ কাটা এবং বগলের লোম উপড়িয়ে ফেলা। [ইসলামিক ফা:- ৪৮৯, ইসলামিক সে.- ৫০৫]
৪৮৭
আনাস ইব্নু মালিক [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
গোঁফ ছাঁটা, নখ কাটা এবং বগলের লোম উপড়িয়ে ফেলা এবং নাভীর নীচের লোম ছেঁচে ফেলার যন্যে আমাদেরকে সময়সীমা নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়েছিল যে আমরা তা চল্লিশ দিনের অধিক দেরি না করি। [ইসলামিক ফা:- ৪৯০, ইসলামিক সে.- ৫০৬]
৪৮৮
আবদুল্লা ইবন ওমর [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
নাবী [সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেনঃ তোমরা গোঁফ কেটে ফেল [অর্থাৎ ঠোটের ওপর থেকে কেটে দেয়া] এবং দাড়ি ছেড়ে দাও অর্থাৎ বড় হইতে দাও। [ইসলামিক ফা:- ৪৯১, ইসলামিক সে.- ৫০৭]
৪৮৯
আবদুল্লা ইবন ওমর [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
নাবী [সাল্লাল্লাহু আঃ] গোঁফ ছোট করিতে এবং দাড়ি বড় করে রাখতে আদেশ করিয়াছেন। [ইসলামিক ফা:- ৪৯২, ইসলামিক সে.- ৫০৮]
৪৯০
ইবন ওমর [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেন, তোমরা মুশরিকদের বিরুদ্ধাচরণ কর-মোচ কেটে ফেল এবং দাড়ি লম্বা কর। [ইসলামিক ফা:- ৪৯৩, ইসলামিক সে.- ৫০৯]
৪৯১
আবু হোরাইরা[রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
রাসুলুল্লাহ[সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেন, তোমরা মোচ কেটে ফেলে এবং দাড়ি লম্বা করে অগ্নি পূযকদের বিরুদ্ধাচরণ কর। [ইসলামিক ফা:- ৪৯৪, ইসলামিক সে.- ৫১০]
৪৯২
আয়েশা[রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেন, দশটি কায ফিতরাতের অন্তর্ভুক্তঃ মোচ খাটো করা, দাড়ি লম্বা করা, মিসওয়াক করা, নাকে পানি দিয়ে ঝাড়া, নখ কাটা এবং আঙ্গুলের গিরাসমূহ ধোয়া, বগলের পশম উপড়ে ফেলা, নাভীর নীচের পশম মুন্ডন করা এবং পানি দ্বারা ইস্তিঞ্জা করা। যাকারিয়্যা বলেন, হাদীসের রাবী মুসআব বলেন, দশমটির কথা আমি ভুলে গিয়েছি। সম্ভবতঃ সেটি হইবে কুলি করা। এ হাদীসের বর্ণনায় কুতাইবাহ আরো একটি বাক্য বাড়াল যে, ওয়াকী বলেন, [আরবী] অর্থাৎ ইস্তিঞ্জা করা। [ইসলামিক ফা:- ৪৯৫, ইসলামিক সে.- ৫১১]
৪৯৩
আবু কুরায়ব [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
একই সানাদে মুসআব ইবন শাইবাহ্[রাহিমাহুল্লাহ]-এর পুর্ব বর্ণিত হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করিয়াছেন। তবে তার বর্ণনায় এ কথাও আছে যে, তাহার পিতা বলেছেনঃ আমি দশম বস্তুটি ভুলে গেছি। [ই.ফা.৪৯৬, ইসলামিক সে.- ৫১২]
১৭. অধ্যায়ঃ
ইস্তিঞ্জার বিবরণ
৪৯৪
সালমান [রাযি:] হইতে বর্ণীত আছেঃ
একদা তাঁকে বলা হল, তোমাদের নাবী[সাল্লাল্লাহু আঃ] তোমাদেরকে সকল কাযই শিক্ষা দেন; এমনকি প্রস্রাব-পায়খানার নিয়ম-কানুনও! তিনি বলিলেন, হ্যাঁ, তিনি আমাদেরকে নিষেধ করিয়াছেন পায়খানা ও প্রস্রাবের সময় কিবলামুখী হয়ে বসতে, ডান হাত দিয়ে শৌচকার্য করিতে, তিনটি ঢিলার কম দিয়ে ইস্তিঞ্জা করিতে এবং গোবর ও হাড় দিয়ে ইস্তিঞ্জা করিতে। [ইসলামিক ফা:- ৪৯৭, ইসলামিক সে.- ৫১৩]
৪৯৫
সালমান [রাযি:] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, মুশরিকরা একবার আমাকে বলিল, আমরা দেখছি তোমাদের সঙ্গী {রসূল [সাল্লাল্লাহু আঃ]} তোমাদেরকে সব কাযই শিক্ষা দেয়; এমনকি প্রস্রাব-পায়খানার নিয়ম নীতিও তোমাদেরকে শিক্ষা দেয়! [যবাবে] তিনি বলিলেন, হ্যাঁ, তিনি আমাদেরকে নিষেধ করিয়াছেন ডান হাতে শৌচ কায করিতে, [ইস্তিঞ্জার সময়] কিবলামুখী হয়ে বসতে এবং তিনি আমাদেরকে আরো নিষেধ করিয়াছেন গোবর অথবা হাড় দিয়ে ইস্তিঞ্জা করিতে। তিনি বলেছেন, তোমাদের কেউ যেন তিনটি ঢিলার কম দিয়ে ইস্তিঞ্জা না করে। [ইসলামিক ফা:- ৪৯৮, ইসলামিক সে.- ৫১৪]
৪৯৬
জাবির [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] হাড় অথবা গোবর ঢিলা হিসেবে ব্যবহার করিতে নিষেধ করিয়াছেন। [ইসলামিক ফা:- ৪৯৯, ইসলামিক সে.- ৫১৫]
৪৯৭
আবু আইয়ুব [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
নাবী [সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেছেনঃ তোমরা প্রস্রাব বা পায়খানায় গেলে ক্বিবলার দিকে মুখ করে কিংবা কিবলাহ্ পেছনে রেখে বসো না বরং পূর্ব কিংবা পশ্চিম দিকে মুখ করে বস। আবু আইয়ূব বলেছেন, এক সময় আমরা শাম দেশে [সিরিয়ায়] গেলে দেখলাম, তাদের পায়খানাগুলো ক্বিবলামুখী করে নির্মিত। কাজেই আমরা ঘুরে বসতাম এবং আল্লাহ্র কাছে ইসতিগফার করতাম। যবাবে সুফ্ইয়ান বলিলেন, হ্যাঁ [আমি তার নিকট থেকে এ হাদীসটি শুনেছি]। [ইসলামিক ফা:- ৫০০, ইসলামিক সে.-৫১৬]
৪৯৮
আবু হোরাইরা[রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেন, তোমাদের কেউ প্রস্রাব-পায়খানা করিতে বসলে কখনো যেন সে ক্বিবলার দিকে মুখ করে সেদিকে পিছন দিয়েও না বসে। [ইসলামিক ফা:- ৫০১, ইসলামিক সে.- ৫১৭]
৪৯৯
ওয়াসি ইবন হাব্বান [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, আমি একদা মাসজিদে নামায আদায় রত ছিলাম। আর আব্দুল্লাহ ইবন ওমর [রাঃআঃ] তখন কিবলার দিকে পিছন করে হেলান দিয়ে বসেছিলেন। অতঃপর আমি নামায শেষ করে তাহার দিকে ঘুরে বসলাম। তখন আব্দুল্লাহ [রাঃআঃ] বলিলেন, কিছু লোকে বলে, “তুমি যখন বসবে তখন কিবলার দিকে মুখ করে বসো না এবং বাইতুল মুকাদ্দাস-এর দিকেও না”। অথচ একবার আমি একটি ঘরের ছাদের উপর উঠে রাসুলুল্লাহ আলাইহি ওয়সাল্লাম-কে দুটি ইটের উপর বসা অবস্থায় দেখলাম। তিনি তখন ইস্তিঞ্জার যন্যে বাইতুল মুকাদ্দাস-এর দিকে মুখ করে বসেছিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫০২, ইসলামিক সে.- ৫১৮]
৫০০
ইবন ওমর [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, আমি একদা আমার বোন হাফ্সার ঘরের ছাদে উঠলাম। তখন রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ]-কে ইস্তিঞ্জায় বসা অবস্থায় দেখিতে পেলাম। তিনি শাম [সিরিয়ার] এর দিকে মুখ করে এবং কিবলার দিকে পিঠ করে বসেছিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫০৩, ইসলামিক সে.-৫১৯]
১৮. অধ্যায়ঃ
ডান হাত দিয়ে ইস্তিঞ্জা করা নিষেধ
৫০১
আবু কাতাদাহ্ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি তাহার পিতা হইতে তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ[সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেন, তোমাদের কেউ যেন প্রস্রাব করার সময় তার পুরুষাঙ্গ ডান হাত দিয়ে না ধরে এবং পায়খানার পর ডান হাত দিয়ে যেন ইস্তিঞ্জা [ঢিলা ব্যবহার] না করে এবং [পানি পান করার সময়] পাত্রের মধ্যে নিঃশ্বাস না ফেলে। [ইসলামিক ফা:- ৫০৪, ইসলামিক সে.- ৫২০]
৫০২
আবু কাতাদাহ্ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেন, তোমাদের কেউ যখন পায়খানায় [শৌচাগারে] যায় তখন সে যেন ডান হাত দিয়ে তার পুরুষাঙ্গ স্পর্শ না করে। [ইসলামিক ফা:- ৫০৫, ইসলামিক সে.- ৫২১]
৫০৩
আবু কাতাদাহ্ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ[সাল্লাল্লাহু আঃ] পাত্রের মধ্যে নিঃশ্বাস ফেলতে, ডান হাত দিয়ে পুরুষাঙ্গ স্পর্শ করিতে এবং ডান হাত দিয়ে ইস্তিঞ্জা করিতে নিষেধ করিয়াছেন। [ইসলামিক ফা:- ৫০৬, ইসলামিক সে.-৫২২]
১৯. অধ্যায়ঃ
ওযু-গোসল এবং অন্যান্য কাজে ডান দিক থেকে শুরু করা
৫০৪
আয়েশা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] ওযূ গোসলের পবিত্রতা অর্জন করিতে, চুল আঁচড়ানোর সময় এবং জুতা পরার সময় ডান দিক থেকে শুরু করিতে ভালবাসতেন। [ইসলামিক ফা:- ৫০৭, ইসলামিক সে.- ৫২৩]
৫০৫
আয়েশা[রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ[সাল্লাল্লাহু আঃ] তাহার সব কাজেই-জুতা পরায়, চুল আঁচড়ানোতে এবং পবিত্রতা অর্জনে ডান দিক থেকে শুরু করিতে ভালবাসতেন। [ইসলামিক ফা:- ৫০৮, ইসলামিক সে.-৫২৪]
Reviews
There are no reviews yet.