Select Page

সহীহ মুসলিম ৫ম খন্ড -হাদীস একাডেমী

৳ 390.00

 

Title: মুসলিম শরীফ ১ম খণ্ড

Author: ইমাম আবুল হোসাইন মুসলিম ইবনুল হাজ্জাজ

Publisher: ইসলামিক ফাউন্ডেশন

Country: বাংলাদেশ

Language: বাংলা

Description

মুসলিম শরীফ ৫ম খণ্ড

তাহারাত পর্বের হাদিস

 

২০. অধ্যায়ঃ

রাস্তায় বা [গাছের] ছায়ায় প্রস্রাব পায়খানা করা নিষেধ

৫০৬

আবু হোরাইরা[রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] বলেন, তোমরা লানাতকারীর দুটি কায থেকে দূরে থাকো। সহাবায়ে কিরাম জিজ্ঞেস করিলেন, লানাতের সে কায দুটি কি, ইয়া রসূলাল্লাহ! তিনি বলিলেন, মানুষের [যাতায়াতের] চলাফেরার রাস্তায় অথবা তাদের [বিশ্রাম নেয়ার] ছায়ায় প্রস্রাব পায়খানা করা। [ইসলামিক ফা:- ৫০৯, ইসলামিক সে.- ৫২৫]

২১. অধ্যায়ঃ

পায়খানার পর পানি দিয়ে ইস্তিঞ্জা করা

৫০৭

আনাস ইবন মালিক [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] একটি বাগানে ঢুকলেন। একটি বদনাসহ একযন বালক তাহার  পিছনে পিছনে গেল। সে ছিল আমাদের সকলের চেয়ে বয়ঃকনিষ্ঠ। সে বদনটি একটি কুল গাছের কাছে রেখে দিল। অতঃপর রাসুলুল্লাহ[সাল্লাল্লাহু আঃ] তাহার  প্রয়োযন শেষ করে আমাদের কাছে এলেন। তিনি পানি দিয়ে ইস্তিঞ্জা [শৌচকার্য] করেছিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫১০, ইসলামিক সে.- ৫২৬]

৫০৮

আনাস ইবন মালিক [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] যখন শৌচাগারে ঢুকতেন তখন আমি এবং আমার মতই একটি বালক পানির লোটা ও একখানা ছোট বর্শা বয়ে নিয়ে যেতাম। অতঃপর তিনি পানি দিয়ে ইস্তিঞ্জা করিতেন। [ইসলামিক ফা:- ৫১১, ইসলামিক সে.- ৫২৭]

৫০৯

আনাস ইবন মালিক [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] যখন নির্জনে দূরবর্তী ময়দানে ইস্তিঞ্জার যন্যে যেতেন তখন আমি তাহার  কাছে পানি নিয়ে যেতাম। তিনি তা নিয়ে ইস্তিঞ্জা [শৌচকায] করিতেন। [ইসলামিক ফা:- ৫১২, ইসলামিক সে.-৫২৮]

২২. অধ্যায়ঃ

মোজার উপর মাসাহ করা

৫১০

হাম্মাম [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, একদা জারীর [রাঃআঃ] একবার প্রসাব করিলেন, অতঃপর ওযু করিলেন এবং তার উভয় মোজার উপর মাসাহ করিলেন। তাঁকে বলা হল, আপনি কি এ রকম করে থাকেন? তিনি বলিলেন, হ্যাঁ, আমি রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ]-কে দেখেছি তিনি প্রস্রাব করিয়াছেন, তারপর ওযু করিয়াছেন এবং তাহার  উভয় মোযার উপর মাসাহ করিয়াছেন।

আমাশ বলেন, ইব্‌রাহীম বলেছেন যে, এ হাদীসটি [হাদীস বিশারদ] লোকেরা আগ্রহের সাথে গ্রহণ করিয়াছেন। কারণ জারীর [রাঃআঃ] সুরা আল মায়িদাহ্‌ নাযিলের পর ইসলাম গ্রহণ করেন। [ইসলামিক ফা:- ৫১৩, ইসলামিক সে.- ৫২৯]

৫১১

আমাশ হইতে বর্ণীত আছেঃ

এ সানাদেই আবু মুআবিয়ায় হাদীসের অর্থের অবিকল বর্ণিত হয়েছে। তবে ইসা ও সুফ্‌ইয়ানের হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ্‌র সঙ্গী-সাথীদের নিকট অত্র হাদীসটি পছন্দনীয় মনে হত। কারণ জারীর [রাঃআঃ] ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন সুরা আল মায়িদাহ্‌ অবতীর্ণ হবার পর। [ইসলামিক ফা:- ৫১৪, ইসলামিক সে.- ৫৩০]

৫১২

হুযাইফাহ্‌ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, আমি [কোন এক সফরে] রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ]-এর সাথে ছিলাম। তিনি কোন এক জাতির ময়লা-আবর্জনা ফেলার জায়গা এসে পৌছলেন। অতঃপর সেখানে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করিলেন, আমি তখন দূরে সরে গেলাম। তিনি বলিলেন, কাছে এসো। আমি তাহার  নিকটে গেলাম এমনকি একেবারে তাহার  পিছনে গিয়ে দাঁড়ালাম। তিনি ওযু করিলেন। অতঃপর তাহার  উভয় মোজার উপর মাসাহ করিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫১৫, ইসলামিক সে.- ৫৩১]

৫১৩

আবু ওয়াযিল [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, আবু মুসা [রাঃআঃ] প্রস্রাবের ব্যপারে খুবই কঠোরতা অবলম্বন করিতেন। তিনি একটি বোতলে প্রস্রাব করিতেন এবং বলিতেন, বানী ইসরাইলদের কারো চামড়ায় [পরিধেয় বস্ত্রে] যদি প্রস্রাব লাগত তখন কাঁচি দিয়ে সে স্থান কেটে ফেলত। অতঃপর হু্যাইফাহ্‌ [রাঃআঃ] এ কথা শুনে বলিলেন, আমি চাই যে, তোমাদের সঙ্গী [আবু মুসা] এ ব্যপারে এত কঠোরতা না করলেই ভাল হত। [কারণ] একবার আমি রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ]-এর সঙ্গে পথে চলছিলাম। তিনি একটি দেয়ালের পিছনে যনৈক জাতির আবর্জনা ফেলার জায়গায় পৌছলেন। অতঃপর তোমরা যেমনভাবে দাঁড়াও, তেমনি দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করিলেন। আমি তাহার  থেকে দূরে সরে ছিলাম। তিনি আমার দিকে ইশারা করিলেন। অতঃপর আমি বললাম এবং একেবারে তাহার  পিছনে এসে দাঁড়ালাম। তিনি তাহার  প্রয়োযন শেষ করিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫১৬, ইসলামিক সে.- ৫৩২]

৫১৪

মুগীরাহ্‌ ইবন শুবাহ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] হাজাত [প্রাকৃতিক প্রয়োযন] পূরণের যন্যে বের হলেন। তারপর মুগীরাহ [রাঃআঃ] একটি পানি ভর্তি বদনা নিয়ে তাহার  অনুসরণ করিলেন। রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] হাজাত শেষ করলে তিনি তাঁকে পানি ঢেলে দিলেন। এরপর তিনি ওযূ করিলেন এবং উভয় মোজার ওপর মাসাহ করিলেন। ইবন রুম্‌হ-এর বর্ণনায় [আরবী] যখন শব্দের স্থলে যে পর্যন্ত [আরবী] শব্দের উল্লেখ রয়েছে। [ইসলামিক ফা:- ৫১৭, ইসলামিক সে.- ৫৩৩]

৫১৫

মুহাম্মাদ ইবন আল মুসান্না [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

উক্ত সানাদে বর্ণিত। তিনি বলেন, তিনি তাহার  মুখমণ্ডল ও উভয় হাত ধুলেন এবং মাথা মাসাহ করিলেন। তারপর উভয় মোজার ওপর মাসাহ করিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫১৮, ইসলামিক সে.- ৫৩৪]

৫১৬

মুগীরাহ্‌ ইবন শুবাহ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, এক রাতে রাসুলুল্লাহ[সাল্লাল্লাহু আঃ]-এর সাথে ছিলাম। হঠাৎ তিনি এক স্থানে থেকে হাজাত পূরণ করিলেন। এরপর ফিরে এলেন এবং আমার কাছে রাখা একটি বদনা থেকে আমি তাহার  দিকেও পানি ঢেলে দিলাম। তিনি ওযূ করিলেন এরপর তাহার  উভয় মোজার উপর মাসাহ করিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫১৯, ইসলামিক সে.- ৫৩৫]

৫১৭

মুগীরাহ ইবন শুবাহ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, এক সফরে আমি রাসূলুল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর সাথে ছিলাম। তিনি বলিলেন, মুগীরাহ! বদনা [সঙ্গে] নাও। আমি বদনা [সঙ্গে] নিলাম। তারপর তাহার  সাথে বেরিয়ে পড়লাম। রসুলুল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ]হাঁটতে হাঁটতে আমার থেকে আড়ালে চলে গেলেন। তারপর তিনি তাহার  হাজাত পূরণ করিলেন ও ফিরে এলেন। তখন তাহার  গায়ে ছিল একটি শামী জুব্বাযার আস্তিন ছিল চাপা [অপ্রশস্ত]। তিনি আস্তিন থেকে তাহার  হাত বের করার চেষ্টা করছিলেন কিন্তু [অপ্রশস্ত হবার কারণে] তা আটকে গেল। অতঃপর তিনি জুব্বার নিচ থেকে তাহার  হাত বের করিলেন। আমি তাহার  ওপর পানি ঢেলে দিলাম। তিনি সালাতের যন্যে যেমন ওযূ করা হয়- তেমনি ওযূ করিলেন। তারপর তাহার  উভয় মোজার ওপর মাসাহ করে নামায আদায় করিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫২০. ইসলামিক সে.- ৫৩৬]

৫১৮

মুগীরাহ ইবন শুবাহ [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, একদা রাসুলুল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ]হাজাত পূরণের যন্যে বের হলেন। [হাজাত শেষে] তিনি যখন ফিরে এলেন তখন লোটা নিয়ে আমি তাহার  কাছে গেলাম। আমি তাঁকে পানি ঢেলে দিলাম। তিনি তাহার  উভয় হাত ধুলেন। তারপর মুখমন্ডল ধুলেন। তারপর উভয় বাহু ধোয়ার ইচ্ছা করিলেন; কিন্তু জুব্বায় [অপ্রশস্ততার কারণে] তা আটকে গেল। তিনি জুব্বার নিচ দিয়ে বের করে উভয় বাহু ধুয়ে ফেললেন এবং মাথা মাসাহ করিলেন ও উভয় মোজার উপর মাসাহ করিলেন এবং আমাদের নিয়ে নামায আদায় করিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫২১, ইসলামিক সে.- ৫৩৭]

৫১৯

মুগীরাহ্ [রা] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, কোন এক সফরে এক রাতে আমি রাসূলুল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর সাথে ছিলাম। তিনি আমাকে বলিলেন, “তোমার সাথে কি পানি আছে”? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি তাহার  সওয়ারী থেকে নেমে পড়লেন। তারপর হাঁটতে হাঁটতে রাতের অন্ধকারে মিলিয়ে গেলেন। কিছুক্ষন পর ফিরে এলেন। তখন আমি বদনা থেকে তাঁকে পানি ঢেলে দিলাম। তিনি তাহার  মুখমন্ডল ধুলেন তখন তার গায়ে ছিল একটি পশমের জুব্বা। তিনি তা থেকে বের করিতে না পেরে জুব্বার নীচ দিয়ে বের করিলেন। তারপর তাহার  উভয় বাহু ধুলেন এবং মাথা মাসাহ করিলেন। আমি তাহার  উভয় মোজা খুলে দিতে চাইলাম। কিন্তু [বাধা দিয়ে] তিনি বলিলেন. ওভাবেই থাকতে দাও। কারণ আমি ও দুটি পবিত্র অবস্থায় পায়ে দিয়েছি। [এই বলে] তিনি তার উভয়ে মোযার ওপর মাসাহ করিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫২২, ইসলামিক সে.- ৫৩৮]

৫২০

মুগীরাহ্ [রা.] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি রসুলুল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] কে ওযূ করালেন। তিনি ওযূ করিলেন এবং উভয় মোজার উপর মাসাহ করিলেন। মুগীরাহ্ [রাঃআঃ] বলেন, তাহার পর তিনি [রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] বলিলেন, আমি এ দুটিকে পবিত্রাবস্থায় পরেছি। [ইসলামিক ফা:- ৫২৩, ইসলামিক সে.- ৫৩৯]

২৩. অধ্যায়ঃ

পাগড়ী ও কপালে মাসাহ করা সম্পর্কে

৫২১

মুগীরাহ্ [রা.] হইতে বর্ণীত আছেঃ

তিনি বলেন, [এক সফরে] রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] পিছে রয়ে গেলেন। আমিও তাহার  সাথে পিছনে পড়লাম। তিনি হাযত পূরণ করে বলিলেন, তোমার সাথে কি পানি আছে? আমি একটি পানির পাত্র নিয়ে এলাম। তিনি উভয় হাতের কব্জি পর্যন্ত এবং মুখমন্ডল ধুলেন তারপর উভয় বাহু বের করিতে চাইলেন; কিন্তু জোব্বার আস্তিনে আটকে গেল। এতে জুব্বার নীচ থেকে তিনি হাত বের করিলেন এবং জুব্বাকে কাঁধের উপর রেখে দিলেন। উভয় হাত তিনি ধুলেন , মাথার সম্মুখভাগ এবং পাগড়ি ও উভয় মোজার উপর মাসাহ করিলেন। তারপর তিনি সওয়ার হলেন এবং আমিও সওয়ার হলাম। আমরা যখন আমাদের জাতির কাছে পৌছলাম তখন তারা নামায আদায় করছিল। আবদুর রহমান ইবন আওফ [রাঃআঃ] তাদের সালাতে ইমামতি করছিলেন। তিনি তাদেরকে নিয়ে এক রাকআত পড়ে ফেলেছিলেন। রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর আগমন টের পেয়ে তিনি পিছিয়ে আসছিলেন; কিন্তু রসুলুল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] তাকে [সেখানে থাকতে] ইশারা করিলেন। এতে তিনি [আবদুর রহমান ইবনে আওফ] তাদেরকে নিয়ে নামায আদায় করিলেন। তিনি যখন সালাম ফিরালেন রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] তখন দাঁড়িয়ে গেলেন এবং আমিও দাঁড়িয়ে গেলাম। তারপর আমাদের থেকে যে রাকআত ছুটে গিয়েছিল তা পূর্ণ করলাম। [ইসলামিক ফা:- ৫২৪, ইসলামিক সে.- ৫৪০]

৫২২

মুগীরাহ [রা.] হইতে বর্ণীত আছেঃ

রসুলুল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] উভয় মোজার উপর এবং মাথার সম্মুখভাগ ও পাগড়ীর উপর মাসাহ্ করেন। [ইসলামিক ফা:- ৫২৪, ইসলামিক সে.- ৫৪১]

৫২৩

মুগীরাহ্ [রা.] থেকে তার পিতা হইতে বর্ণীত আছেঃ

রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] থেকে অনুরূপ বর্ণিত আছে। [ইসলামিক ফা:- ৫২৬, ইসলামিক সে.- ৫৪২]

৫২৪

মুগীরাহ্ [রা.] হইতে বর্ণীত আছেঃ

রাবী বক্‌র ইবন আবদুল্লা বলেন, আমি মুগীরাহ্ [রাঃআঃ]-এর পুত্র থেকে শুনেছি সে তার পিতা থেকে যে, রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] একদা ওযূ করিলেন। মাথার সম্মুখভাগ এবং পাগড়ী ও উভয় মোজার উপর মাসাহ করিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫২৭, ইসলামিক সে.- ৫৪৩]

৫২৫

বিলাল [রা.] হইতে বর্ণীত আছেঃ

রসুলুল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] উভয় মোজার ও পাগড়ীর উপর মাসাহ করিয়াছেন….।

এ হাদীসটি সুওয়াইদ ইবন সাইদ [রাহিমাহুল্লাহ] …. একই সূত্রে আমাশ হইতে হাদীসটি বর্ণনা করেন। এ হাদীসে তিনি বলেছেন, আমি রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ]-কে [এরূপ করিতে ] দেখেছি…। [ইসলামিক ফা:- ৫২৮, ইসলামিক সে.- ৫৪৫]

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “সহীহ মুসলিম ৫ম খন্ড -হাদীস একাডেমী”

Your email address will not be published. Required fields are marked *