Select Page

কাফির বলার মূলনীতি

৳ 20.00

Description

কাফির বলার মূলনীতি

কাফির বলার মূলনীতি

লু লু ওয়াল মারজান ৩৩৯
আবদুল্লাহ্ {রাজি.} হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, নাবী {সাল্লাল্লাহু আঃ} মাক্কাহয় সূরাহ আন্-নাজ্ম তিলাওয়াত করেন। অতঃপর তিনি সাজদাহ্ করেন এবং একজন বৃদ্ধ লোক ছাড়া তাহাঁর সঙ্গে সবাই সাজদাহ্ করেন। বৃদ্ধ লোকটি এক মুঠো কঙ্কর বা মাটি হাতে নিয়ে তার কপাল পর্যন্ত উঠিয়ে বলিল, আমার জন্য এ যথেষ্ট। আমি পরবর্তী যমানায় দেখেছি যে, সে কাফির অবস্থায় নিহত হয়েছে। {বোখারী হাদিস পর্ব ১৭ : /১ হাঃ ১০৬৭, মুসলিম ৫/২০, হাঃ ৫৭৬} এই হাদীস খানার তাহকিকঃ সহীহ হাদীস

লু লু ওয়াল মারজান ৩৪০
যায়দ ইবনি সাবিত {রাজি.} হইতে বর্ণীত আছেঃ
আতা ইবনি ইয়াসার যায়দ ইবনি সাবিত {রাজি.}-কে জিজ্ঞেস করিলেন, তার ধারণা নাবী {সাল্লাল্লাহু আঃ}-এর নিকট সূরা وَالنَّجْمِ {ওয়ান্ নাজ্ম} তিলাওয়াত করা হল অথচ এতে তিনি সাজদাহ্ করেননি। {বোখারী হাদিস পর্ব ১৭ : /৬ হাঃ ১০৭২, মুসলিম ৫/ ২০০, হাঃ ৫৭৭} এই হাদীস খানার তাহকিকঃ সহীহ হাদীস

লু লু ওয়াল মারজান ৩৪১
আবু রাফি {রাজি.} হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, আমি আবু হুরাইরা {রাজি.}-এর সঙ্গে ইশার নামাজ আদায় করলাম। তিনি إِذَا السَّمَاءُ انْشَقَّتْ সূরাটি তিলাওয়াত করে সাজদাহ্ করিলেন। আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, এ সাজদাহ্ কেন? তিনি বলেন, আমি আবুল কাসিম {সাল্লাল্লাহু আঃ}-এর পিছনে এ সূরায় সাজদাহ্ করেছি, তাই তাহাঁর সঙ্গে মিলিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত আমি এতে সাজদাহ্ করব। {বোখারী হাদিস পর্ব ১০ : /১০১ হাঃ ৭৬৮, মুসলিম ৫/২০, হাঃ ৫৭৮} এই হাদীস খানার তাহকিকঃ সহীহ হাদীস

নামাজের পর পঠিতব্য যিক্র।
লু লু ওয়াল মারজান ৩৪২
ইবনি আব্বাস {রাজি.} হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, তাক্বীর শুনে আমি বুঝতে পারতাম নামাজ শেষ হয়েছে। আলী {রাজি.} বলেন, সুফইয়ান {রহমাতুল্লাহি আ:} সূত্রে বর্ণনা করেন যে, আবু মাবাদ {রহমাতুল্লাহি আ:} ইবনি আব্বাস {রাজি.}-এর আযাদকৃত দাসসমূহের মধ্যে অধিক সত্যবাদী দাস ছিলেন। আলী {রহমাতুল্লাহি আ:} বলেন, তার নাম ছিল নাফিয। {বোখারী হাদিস পর্ব ১০ : /১৫৫ হাঃ ৮৪২, মুসলিম ৫/২৩, হাঃ ৫৮৪} এই হাদীস খানার তাহকিকঃ সহীহ হাদীস
ক্ববরের আযাব বা শাস্তি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা বৈধ হওয়া।
লু লু ওয়াল মারজান ৩৪৩
আয়েশা {রাজি.} হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, একবার আমার নিকট মাদীনাহ্র দুজন ইয়াহূদী বৃদ্ধা মহিলা এলেন। তাঁরা আমাকে বলিলেন যে, ক্ববরবাসীদের তাহাদের ক্ববরে আযাব দেয়া হয়ে থাকে। তখন আমি তাহাদের এ কথা মিথ্যা বলে অভিহিত করলাম। আমার বিবেক তাঁদের কথাটিকে সত্য বলে মানতে চাইল না। তাঁরা দুজন বেরিয়ে গেলেন। আর নাবী {সাল্লাল্লাহু আঃ} আমার নিকট এলেন। আমি তাঁকে বললামঃ হে আল্লাহর রসূল! আমার নিকট দুজন বৃদ্ধা এসেছিলেন। অতঃপর আমি তাঁকে তাঁদের কথা বর্ণনা করলাম। তখন তিনি বললেনঃ তারা দুজন সত্যই বলেছে। নিশ্চয়ই ক্ববরবাসীদের এমন আযাব দেয়া হয়ে থাকে, যা সকল চতুষ্পদ জীবজন্তু শুনে থাকে। এরপর থেকে আমি তাঁকে সর্বদা প্রত্যেক সলাতে ক্ববরের আযাব থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করিতে দেখেছি। {বোখারী হাদিস পর্ব ৮০ : /৩৭ হাঃ ৬৩৬৬, মুসলিম ৫/২৩, হাঃ ৫৮৬} এই হাদীস খানার তাহকিকঃ সহীহ হাদীস

কাফির বলার মূলনীতি

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “কাফির বলার মূলনীতি”

Your email address will not be published. Required fields are marked *