Description
ছলাতে হাত বাঁধার বিধান এবং স্থান
ছলাতে হাত বাঁধার বিধান এবং স্থান
লু লু ওয়াল মারজান ২২৩
আবু হুরাইরা {রাজি.} হইতে বর্ণীত আছেঃ
আবু হুরাইরা {রাজি.} হইতে বর্ণীত, তিনি বলেন, প্রত্যেক সালাতেই কিরাআত পড়া হয়। তবে যে সব নামাজ আল্লাহর রসূল {সাল্লাল্লাহু আঃ} আমাদের শুনিয়ে পড়েছেন, আমরাও তোমাদের শুনিয়ে পড়ব। আর যে সব সলাতে আমাদের না শুনিয়ে পড়েছেন, আমরাও তোমাদের না শুনিয়ে পড়ব। যদি তোমরা উম্মুল কুরআন {সূরাহ আল-ফাতিহা} -এর চেয়ে অধিক না পড়, নামাজ আদায় হয়ে যাবে। আর যদি অধিক পড় তা উত্তম।
{বোখারী : হাদিস পর্ব ১০ : /১০৪ হাঃ ৭৭২, মুসলিম ৪/১১, হাঃ ৩৯৬} এই হাদীস খানার তাহকিকঃ সহীহ হাদীস
লু লু ওয়াল মারজান ২২৪
আবু হুরাইরা {রাজি.} হইতে বর্ণীত আছেঃ
আবু হুরাইরা {রাজি.} হইতে বর্ণীত। আল্লাহর রসূল {সাল্লাল্লাহু আঃ} মাসজিদে প্রবেশ করিলেন, তখন একজন সাহাবী এসে নামাজ আদায় করিলেন। অতঃপর তিনি নাবী {সাল্লাল্লাহু আঃ}-কে সালাম করিলেন। তিনি সালামের জবাব দিয়ে বলিলেন, আবার গিয়ে নামাজ আদায় কর। কেননা, তুমিতো নামাজ আদায় করনি। তিনি ফিরে গিয়ে পূর্বের মত নামাজ আদায় করিলেন। অতঃপর এসে নাবী {সাল্লাল্লাহু আঃ}-কে সালাম করিলেন। তিনি বললেনঃ ফিরে গিয়ে আবার নামাজ আদায় কর। কেননা, তুমি নামাজ আদায় করনি। এভাবে তিনবার বলিলেন। সাহাবী বলিলেন, সেই মহান সত্তার শপথ! যিনি আপনাকে সত্যসহ প্রেরণ করিয়াছেন, আমিতো এর চেয়ে সুন্দর করে নামাজ আদায় করিতে জানি না। কাজেই আপনি আমাকে শিখিয়ে দিন। তিনি বললেনঃ যখন তুমি নামাজের জন্য দাঁড়াবে, তখন তাক্বীর বলবে। অতঃপর কুরআন হইতে যা তোমার পক্ষে সহজ তা পড়বে। অতঃপর রুকুতে যাবে এবং ধীরস্থিরভাবে রুকূ আদায় করিবে। অতঃপর সাজদাহ্ হইতে উঠে স্থির হয়ে বসবে। আর এভাবেই পুরো নামাজ আদায় করিবে।
{বোখারী : হাদিস পর্ব ১০ : /১২২ হাঃ ৭৫৭, মুসলিম ৪/১১, হাঃ ৩৯৭} এই হাদীস খানার তাহকিকঃ সহীহ হাদীস
যে ব্যক্তি বলে উচ্চঃস্বরে বিসমিল্লাহ পড়তে হইবে না তার দলীল।
লু লু ওয়াল মারজান ২২৫
আনাস {রাজি.} হইতে বর্ণীত আছেঃ
আনাস {রাজি.} হইতে বর্ণীত। নাবী {সাল্লাল্লাহু আঃ} আবু বকর {রাজি.} এবং উমার {রাজি.} {আরবি} দিয়ে নামাজ শুরু করিতেন।
{বোখারী হাদিস পর্ব ১০ : /৮৯ হাঃ ৭৪৩, মুসলিম ৪/১৩, হাঃ ৩৯৯} এই হাদীস খানার তাহকিকঃ সহীহ হাদীস
ছলাতে হাত বাঁধার বিধান এবং স্থান
Reviews
There are no reviews yet.