Description
ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার ১ম খণ্ড
ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার ১ম খণ্ড বই
মুয়াত্তা মালিক ১০৩৭
মালিক {রহমাতুল্লাহি আলাইহি} হইতে বর্ণিত আছেঃ
তাঁর নিকট রেওয়ায়ত পৌঁছেছে যে আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস {রাজি.} বলিতেন : যা ধমনীসমূহ কেটে দেয় তা হইতে আহার করিতে পার। {হাদীসটি ঈমাম মালেক এককভাবে বর্ণনা করিয়াছেন}
সাঈদ ইবন মুসায়্যাব {রাজি.} বলিতেন : যে জিনিসের সাহায্যে যবেহ করা হয় তা যদি ধমনীসমূহ কেটে দেয় তবে প্রয়োজনের সময় উহা আহার করা যায়। {হাদীসটি ঈমাম মালেক এককভাবে বর্ণনা করিয়াছেন}এই হাদীসখানার তাহকীকঃ অন্যান
যে ধরনের যবেহকৃত পশুর গোশত খাওয়া মাকরূহ
মুয়াত্তা মালিক ১০৩৮
আকীল ইবন আবু তালীব {রাজি.} হইতে বর্ণিত আছেঃ
একটি বকরী যবেহ করার পর উহার অংশ বিশেষ {পা} নড়াচড়া করেছিল, উহা খাওয়া কি জায়েয হইবে? আবু হুরায়রা {রাজি.} বলিলেন : খেতে পার। পরে আবু মুররা যাইদ ইবন সাবিত {রাজি.}-কে এ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলিলেন : মৃত পশুও অনেক সময় নড়ে উঠতে পারে এবং তা খেতে তিনি নিষেধ করে দিলেন। {হাদীসটি ঈমাম মালেক এককভাবে বর্ণনা করিয়াছেন}
মালিক {রহমাতুল্লাহি আলাইহি}-কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল : কোন একটি বকরী উপর হইতে পড়ে তার পা ভেঙ্গে যায়। তখন মালিক তাকে যবেহ করে ফেলে। যবেহ করার সময় রক্ত বের হয়েছিল বটে, তবে তা নড়াচড়া করেনি। এর গোশত খাওয়া কি জায়েয হইবে? মালিক {রহমাতুল্লাহি আলাইহি} বলিলেন : যবেহ করার সময় যদি রক্ত প্রবাহিত হয় এবং চক্ষু নড়ে তবে উহার গোশত খেতে পার।এই হাদীসখানার তাহকীকঃ অন্যান্য
যবেহকৃত পশুর উদরস্থ বাচ্চার যবেহ
মুয়াত্তা মালিক ১০৩৯
আবদুল্লাহ ইবন উমার {রাজি.} হইতে বর্ণিত আছেঃ
উটনী নাহর করা হলে উহার উদরস্থ বাচ্চাটিরও যবেহ হয়েছে বলে গণ্য হইবে। শর্ত হল, বাচ্চার সমস্ত অঙ্গ পূর্ণ হইতে হইবে এবং উহার লোম গজাতে হইবে। আর বাচ্চাটি যদি জীবিত বের হয় তবে রক্ত বের করে দেওয়ার উদ্দেশ্য আলাদাভাবে উহা যবেহ করিতে হইবে। {হাদীসটি ঈমাম মালেক এককভাবে বর্ণনা করিয়াছেন}এই হাদীসখানার তাহকীকঃ অন্যান্য
মুয়াত্তা মালিক ১০৪০
সাঈদ ইবন মুসায়্যাব {রাজি.} হইতে বর্ণিত আছেঃ
উদরস্থ বাচ্চাটি যদি পূর্ণাঙ্গ হয়ে থাকে এবং উহার লোম গজিয়ে থাকে তবে মায়ের যবেহ বাচ্চার যবেহ বলে গণ্য হইবে। {হাদীসটি ঈমাম মালেক এককভাবে বর্ণনা করিয়াছেন}এই হাদীসখানার তাহকীকঃ অন্যান্য
ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার ১ম খণ্ড
Reviews
There are no reviews yet.