Select Page

শির্কের বেড়াজাল উম্মত বেসামাল

৳ 100.00

Description

শির্কের বেড়াজাল উম্মত বেসামাল

শির্কের বেড়াজাল উম্মত বেসামাল

সুনান আবু দাউদ ৩২৫১
সাঈদ ইবন আবু উবাইদাহ {রহমাতুল্লাহি আলাইহি} হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, আবদুল্লাহ ইবন উমার {রাদি.} এক ব্যক্তিকে এভাবে শপথ করিতে শুনলেন ঃ “না! এ কাবার শপথ।” তখন ইবন উমার {রাদি.} তাহাকে বলিলেন, আমি রসূলুল্লাহ {সাল্লাল্লাহু আঃ} কে বলিতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছুর নামে শপথ করে, সে শিরক করলো।সহিহ ঃ তিরমিজি {১৫৯০}।এই হাদিসটির তাহকীকঃ সহিহ হাদিস
সুনান আবু দাউদ ৩৯১০
আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ {রাদি.} হইতে বর্ণীত আছেঃ
রসূলুল্লাহ {সাল্লাল্লাহু আঃ} বলেনঃ কোন বস্তুকে কুলক্ষণ মনে করা শিরক, কোন বস্তুকে কুলক্ষন ভাবা শিরক। একথা তিনি তিনবার বলিলেন। আমাদের কারো মনে কিছু জাগা স্বাভাবিক, কিন্তু আল্লাহর উপর ভরসা করলে তিনি তা দূর করে দিবেন।এই হাদিসটির তাহকীকঃ সহিহ হাদিস
সুনান আবু দাউদ ৪৬১৯
হাসান বাসরী {রহমাতুল্লাহি আলাইহি} হইতে বর্ণীত আছেঃ
আল্লাহর বাণী, “এভাবে আমি পাপীদের অন্তরে তা সঞ্চার করি” {সূরাহ আল-হিজরঃ ১২}। এর অর্থ হচ্ছে, শিরক।এই হাদিসটির তাহকীকঃ সহিহ হাদিস
সুনান আবু দাউদ ৫০৫৫
ফারওয়াহ ইবন নাওফাল {রাদি.} হইতে তার পিতার সূত্র হইতে বর্ণীত আছেঃ
নাবী {সাল্লাল্লাহু আঃ} নাওফাল {রাদি.}-কে বলেনঃ তুমি “কুল ইয়া আয়্যুহাল কাফিরূন” সূরাটি পড়ে ঘুমাবে। কেননা তা শিরক হইতে মুক্তকারী।এই হাদিসটির তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

সুনান আবু দাউদ ৫০৮৩
আবু মালিক {রাদি.} হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, একদা সাহাবীগণ বলিলেন, হে আল্লাহ্র রাসূল! আমাদেরকে এমন কিছু বলুন যা আমরা সকাল-সন্ধ্যায় ও শোয়ার সময় পড়বো। তিনি তাহাদেরকে আদেশ দিলেন তারা যেন বলেঃ “হে আল্লাহ্, আকাশ-যমীনের সৃষ্টিকারী, দৃশ্য ও অদৃশ্যের জ্ঞাতা! আপনি প্রত্যেক বস্তুর রব। ফেরেশতারা সাক্ষ্য দিচ্ছে, আপনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই। অতএব আমরা আমাদের কু-প্রবৃত্তির অনিষ্ট হইতে এবং অভিশপ্ত শয়তানের অনিষ্ট ও শির্ক হইতে আপনার কাছে আশ্রয় চাইছি এবং আমাদের অন্যায় কাজে জড়িয়ে পড়া বা কোন মুসলিমকে অপরাধের দিকে ধাবিত করা হইতে আশ্রয় চাইছি”।(৫০৮১)দুর্বলঃ যঈফাহ হা/৫৬০৬।(৫০৮১) আবু দাউদ এটি এককভাবে বর্ণনা করেছেন।
এই হাদিসটির তাহকীকঃ দুর্বল হাদিস
সুনান আবু দাউদ ৩৮৮৩
আবদুল্লাহ {রাদি.}-এর স্ত্রী যাইনাব {রাদি.} আবদুল্লাহ {রাদি.} সূত্র হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ {সাল্লাল্লাহু আঃ}-কে বলিতে শুনেছিঃ জাদু, তাবীয ও অবৈধ প্রেম ঘটানোর মন্ত্র শির্ক-এর অন্তর্ভুক্ত। তিনি {যাইনাব} বলেন, আমি বলিলাম, আপনি এসব কি বলেন? আল্লাহর কসম! আমার চোখ হইতে পানি পড়তো, আমি অমুক ইয়াহুদী কর্তৃক ঝাড়ফুঁক করাতাম। সে আমাকে ঝাড়ফুঁক করলে পানি পড়া বন্ধ হয়ে যেতো। আবদুল্লাহ {রাদি.} বলিলেন, এগুলো শয়তানের কাজ। সে নিজ হাতে চোখে যন্ত্রণা দেয়, যখন সে ঝাড়ফুঁক দেয় তখন সে বিরত থাকে। এর চেয়ে বরং তোমার জন্য এরূপ বললেই যথেষ্ট হতো, যেরূপ রসূলুল্লাহ {সাল্লাল্লাহু আঃ} বলিতেনঃ “হে মানব জাতির রব! যন্ত্রণা দূর করে দিন, আরোগ্য দান করুন, আপনিই আরোগ্যদাতা, আপনার দেয়া নিরাময়ই যথার্থ নিরাময়, যার পরে আর কোন রোগ বাকী থাকে না”।এই হাদিসটির তাহকীকঃ সহিহ হাদিস

শির্কের বেড়াজাল উম্মত বেসামাল

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “শির্কের বেড়াজাল উম্মত বেসামাল”

Your email address will not be published. Required fields are marked *