Description
হারাম ও কবীরা গুনাহ
হারাম ও কবীরা গুনাহ বই
ইবনে মাজাহ ৫১৪১
আবদুল্লাহ ইবন আমর {রাদি.} হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ {সাল্লাল্লাহু আঃ} বলিয়াছেনঃ কবীরা গুনাহসমূহের মধ্যে মারাত্বক গুনাহ হলো, কোন ব্যক্তির তার পিতা-মাতাহাকে অভিসম্পাত করা। বলা হলো, হে আল্লাহর রাসূল ! মানুষ কিভাবে স্বীয় পিতা-মাতাহাকে অভিসম্পাত করিতে পারে? তিনি বলিলেনঃএই ব্যক্তি ঐ ব্যক্তির পিতাহাকে অভিশাপ দেয়, প্রতিউত্তরে সেও তার পিতাহাকে অভিশাপ দেয়। আবার এই ব্যক্তি ঐ ব্যক্তির মাকে অভিশাপ দেয়, প্রতিউত্তরে সেও তার মাকে অভিশাপ দেয়।
সুনান আবু দাউদ ১৬৪০
ক্বাবীসাহ ইবন মুখারিক আল-হিলালী {রহমাতুল্লাহি আলাইহি} হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, একদা আমি অন্যের ঋণের জামিনদার হলাম। পরে আমি নাবী {সাল্লাল্লাহু আঃ} এর নিকট গেলে তিনি বলিলেনঃ হে ক্বাবীসাহ ! আমাদের কাছে যাকাতের মাল আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করো। আমরা তা থেকে তোমাকে কিছু দেয়ার নির্দেশ দিবো। পরে তিনি বলিলেন, হে ক্বাবীসাহ ! তিন ব্যক্তি ছাড়া অন্য কারো জন্য সওয়াল করা বৈধ নয়। {১} যে ব্যক্তি কোন ঋণের জামিনদার হয়েছে ঋণ পরিশোধ করা পর্যন্ত তার জন্য সওয়াল করা হালাল, পরিশোধ হয়ে গেলে সে বিরত থাকিবে। {২} যে ব্যক্তির সমস্ত মাল আকস্মিক দুর্ঘটনায় ধ্বংস হয়ে গেছে, তার জীবন ধারণের পরিমাণ সম্পদ পাওয়া পর্যন্ত তার জন্য সওয়াল করা হালাল। {৩} যে ব্যক্তি দুর্ভিক্ষ কবলিত, এমনকি তার গোত্র-সমাজের তিনজন বিবেচক ও সুধী ব্যক্তি বলে যে, অমুক ব্যক্তি দুর্ভিক্ষ পীড়িত। তখন জীবন ধারণের পরিমাণ সম্পদ পাওয়া পর্যন্ত তার জন্য সওয়াল করা বৈধ, এরপর তা থেকে বিরত থাকিবে। অতঃপর বলেন, হে ক্বাবীসাহ ! এ তিন প্রকারের লোক ছাড়া অন্যদের জন্য সওয়াল করা হারাম এবং কেউ করলে সে হারাম ভক্ষণ করলো। {১৬৪০}
সহিহ ঃ মুসলিম।
সুনান আবু দাউ ১৬৪০
ক্বাবীসাহ ইবন মুখারিক আল-হিলালী {রহমাতুল্লাহি আলাইহি} হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, একদা আমি অন্যের ঋণের জামিনদার হলাম। পরে আমি নাবী {সাল্লাল্লাহু আঃ} এর নিকট গেলে তিনি বলিলেনঃ হে ক্বাবীসাহ ! আমাদের কাছে যাকাতের মাল আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করো। আমরা তা থেকে তোমাকে কিছু দেয়ার নির্দেশ দিবো। পরে তিনি বলিলেন, হে ক্বাবীসাহ ! তিন ব্যক্তি ছাড়া অন্য কারো জন্য সওয়াল করা বৈধ নয়। {১} যে ব্যক্তি কোন ঋণের জামিনদার হয়েছে ঋণ পরিশোধ করা পর্যন্ত তার জন্য সওয়াল করা হালাল, পরিশোধ হয়ে গেলে সে বিরত থাকিবে। {২} যে ব্যক্তির সমস্ত মাল আকস্মিক দুর্ঘটনায় ধ্বংস হয়ে গেছে, তার জীবন ধারণের পরিমাণ সম্পদ পাওয়া পর্যন্ত তার জন্য সওয়াল করা হালাল। {৩} যে ব্যক্তি দুর্ভিক্ষ কবলিত, এমনকি তার গোত্র-সমাজের তিনজন বিবেচক ও সুধী ব্যক্তি বলে যে, অমুক ব্যক্তি দুর্ভিক্ষ পীড়িত। তখন জীবন ধারণের পরিমাণ সম্পদ পাওয়া পর্যন্ত তার জন্য সওয়াল করা বৈধ, এরপর তা থেকে বিরত থাকিবে। অতঃপর বলেন, হে ক্বাবীসাহ ! এ তিন প্রকারের লোক ছাড়া অন্যদের জন্য সওয়াল করা হারাম এবং কেউ করলে সে হারাম ভক্ষণ করলো। {১৬৪০}
সহিহ ঃ মুসলিম। এই হাদিসটির তাহকীকঃ সহিহ হাদিস
হারাম ও কবীরা গুনাহ
Reviews
There are no reviews yet.