Description
সহীহ মুসলিম শরীফ
তাহারাত পর্বের হাদিস
৩০. অধ্যায়ঃ
মাসজিদে প্রস্রাব এবং অন্যান্য নাপাকী পড়লে তা ধুয়ে ফেলা যরুরী। আর পানি দ্বারাই মাটি পবিত্র হয়, কুঁড়ে ফেলার প্রয়োযন পড়ে না।
৫৪৬
আনাস [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
[তিনি বলেছেন] এক বেদুইন এসে মাসজিদের মধ্যে প্রস্রাব করিতে শুরু করিল। উপস্থিত লোকদের মধ্যে কেউ কেউ তাকে বাধা দিতে দাঁড়ালে রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] বললেনঃ থামো, তাকে প্রস্রাব করিতে বাধা দিও না। আনাস বলেন, লোকটির প্রস্রাব করা শেষ হলে নাবী[সাল্লাল্লাহু আঃ] এক বালতি পানি আনিয়ে তার প্রস্রাবের উপর ঢেলে দিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫৫০, ইসলামিক সে.- ৫৬৬]
৫৪৭
আনাস ইবন মালিক [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, একদা যনৈক বেদুইন এসে মাসজিদের এক কোণে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করিতে থাকলে লোকযন চিৎকার করে তাকে বিরত রাখার চেষ্টা করিল। তা দেখে রসুলুল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] বলিলেন, থাম, তাকে বাধা দিওনা। তার প্রস্রাব করা শেষ হলে রসুলুল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এক বালতি পানি আনতে আদেশ দিলেন এবং প্রস্রাবের উপর ঢেলে দিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫৫১, ইসলামিক সে.- ৫৬৭]
৫৪৮
ইসহাকের চাচা আনাস ইবন মালিক [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, একদিন আমরা রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর সঙ্গে মাসজিদে নববীতে বসে ছিলাম। এ সময় হঠাৎ এক বেদুইন এসে মাসজিদের মধ্যে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করিতে লাগল, তা দেখে রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর সাহাবাগণ থামো থামো বলে তাকে প্রস্রাব করিতে বাধা দিলেন। আনাস বলেন, তখন রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] বললেনঃ তোমরা তাকে বাধা দিও না , বরং তাকে ছেড়ে দাও। লোকেরা তাকে ছেড়ে দিল, সে প্রস্রাব সেরে নিল। তখন রসুলুল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] তাকে কাছে ডেকে বললেনঃ এটা হলো মাসজিদ। এখানে প্রস্রাব করা কিংবা ময়লা আবর্জনা ফেলা যায় না। বরং এ হল আল্লাহর যিকর করা, নামায আদায় করা এবং কুরআন পাঠ করার স্থান। অথবা রসুলুল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] কথাটা যেভাবে বলেছেন তাই আনাস বলেন, এরপর রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] সবার মধ্য থেকে এক ব্যক্তিকে এক বালতি পানি আনতে আদেশ করিলেন। সে এক বালতি পানি আনলে তিনি তা প্রস্রাবের উপর ঢেলে দিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫৫২, ইসলামিক সে.- ৫৬৮]
৩১. অধ্যায়ঃ
দুগ্ধ পোষ্য শিশুর প্রস্রাবের হুকুম এবং তা ধোয়ার পদ্ধতি
৫৪৯
আয়েশা [রা.] হইতে বর্ণীত আছেঃ
রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর কাছে শিশুদেরকে আনা হতো। তিনি তাদের যন্যে বারাকাত ও কল্যাণের দুআ করিতেন এবং তাহনীক [কিছু চিবিয়ে মুখে ঢুকিয়ে দিতেন] করিতেন। একদিন একটি শিশুকে আনা হল, [তিনি তাকে কোলে তুলে নিলেন] শিশুটি তাহার কোলে প্রস্রাব করে দিল, পরে তিনি পানি চেয়ে নিলেন এবং প্রস্রাবের উপর পানির ছেটা দিলেন, আর তা ধুলেন না। [ইসলামিক ফা:- ৫৫৩, ইসলামিক সে.- ৫৬৯]
৫৫০
আয়েশা [রা.] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর কাছে একবার একটি শিশুকে আনা হল। শিশুটি তাহার কোলে প্রস্রাব করে দিল। তারপর তিনি পানি আনিয়ে প্রস্রাবের উপর [ছিটা] ঢেলে দিলেন। [ইসলামিক ফা:- ৫৫৪, ইসলামিক সে.- ৫৭০]
৫৫১
হিশাম [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
এ সূত্রে ইবন নুমায়রের হাদীসের অবিকল বর্ণনা করেন। [ইসলামিক ফা:- ৫৫৫, ইসলামিক সে.- ৫৭১]
৫৫২
উম্মু কায়স বিনতু মিহসান [রা.] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি তার শিশু পুত্র সহ, যে তখনও খাদ্য খাওয়া শুরু করেনি, রসুলুল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর কাছে গেলেন। তার শিশু পুত্রটি তখনও কঠিন খাদ্য খেতে শুরু করেনি। তিনি শিশুটিকে রসূল [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর কোলে রেখে দিলেন। সে তাহার কাপড়ে প্রস্রাব করে দিল। বর্ণনাকারী বলেন, তাতে তিনি পানি ছিটিয়ে দেয়া ছাড়া অধিক কিছুই করিলেন না। [ইসলামিক ফা:- ৫৫৬, ইসলামিক সে.- ৫৭২]
৫৫৩
ইয়াহ্ইয়া ইবন ইয়াহইয়া [রাহিমাহুল্লাহ], আবু বাকর ইবন আবু শাইবাহ্ [রাহিমাহুল্লাহ], আমর আন্ নাকিদ [রাহিমাহুল্লাহ] ও যুহায়র ইবন হারব [রাহিমাহুল্লাহ] সকলেই ইবন উয়াইনাহ্ [রাহিমাহুল্লাহ]-এর মাধ্যমে যুহরী [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
এ সানাদে বর্ণনা করেন এবং তিনি বলেন, “অতঃপর তিনি [সাল্লাল্লাহু আঃ] পানি আনিয়ে তা ছিটিয়ে দিলেন।” [ইসলামিক ফা:- ৫৫৭, ইসলামিক সে.- ৫৭৩]
৫৫৪
উবাইদুল্লাহ্ ইবন আবদুল্লাহ্ ইবন উতবাহ্ ইবন মাসুদ [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
উম্মু কায়স বিনতু মিহ্সান [রাঃআঃ] যিনি ছিলেন রসূলূল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর কাছে বাইআত গ্রহণকারিনী প্রথম মুজাহির মহিলাদের অন্যতম। তিনি ছিলেন বানু আসাদ ইবন খুযাইমাহ্ গোত্রের উক্কাশাহ্ ইবন মিহসান [রাঃআঃ]-এর বোন। রাবী বলেন, তিনি [উম্মু কায়স] আমাকে জানান যে, তিনি একবার তার এক পুত্রকে যে তখনো খাবার গ্রহণের বয়সে পৌছেনি- নিয়ে রসুলুল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর কাছে এলেন। উবাইদুল্লাহ্ বলেন, তিনি আমাকে জানান যে, তাহার সে পুত্র রসুলুল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর কোলে প্রস্রাব করে দিল। অতঃপর রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] পানি আনিয়ে তাহার কাপড়ের উপর ছিটিয়ে দিলেন এবং তা মোটেই ধুলেন না। [ইসলামিক ফা:- ৫৫৮, ইসলামিক সে.- ৫৭৪]
৩২. অধ্যায়ঃ
বীর্যের হুকুম
৫৫৫
আলকামাহ্ ও আল আসওয়াদ [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
একদিন যনৈক ব্যক্তি আয়িশা [রাঃআঃ]-এর ঘরে মেহমান হল। আয়েশাহ[রাঃআঃ] দেখলেন, ভোরে সে তাহার কাপড় ধৌত করছে [অর্থাৎ রাত্রে তার স্বপ্ন দোষ হয়েছিল] তা দেখে আয়েশাহ বললেনঃ মূলত তোমার পক্ষে এটুকুই যথেষ্ট হতো যে, তুমি বীর্য দেখে থাকলে কেবলমাত্র সে স্থানটি ধুয়ে নিতে। আর যদি তা না দেখে থাক, তাহলে [মনের সন্দেহ দূর করার যন্যে] জায়গাটিতে পানি ছিটিয়ে নিতে পারতে। কেননা, এমনও হয়েছে আমি নিজে রসুলূল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর কাপড় থেকে শুকনো বীর্য রগড়িয়ে ফেলেছি, আর তিনি সে কাপড় পরেই নামায আদায় করিয়াছেন। {৮১} [ইসলামিক ফা:- ৫৫৯, ইসলামিক সে.- ৫৭৫]
{৮১} যা লাফিয়ে কুদে বের হয়, তাকে বলে মানী [বীর্য], তাতে গোসল করা ফারয হয়। আর যদি কারও প্রস্রাবের আগে বা পরে কিছু বের হয়, তাতে গোসল করিতে হয় না। কতলোক খুব হাস্য রসিক, সামান্য মহিলার স্পর্শ পেলেই তরল কিছু বের হয়, তাতে শুধু লজ্জাস্থান ধুয়ে নিবে ও ওযূ করে নিবে। গোসল করিতে হইবে না।
৫৫৬
আয়েশাহ [রা.] হইতে বর্ণীত আছেঃ
বীর্য সম্পর্কে বলেন, আমি তা [বীর্য] রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর কাপড় থেকে নখ দিয়ে আঁচড়ে ফেলতাম। [ইসলামিক ফা:- ৫৬০, ইসলামিক সে.- ৫৭৬]
৫৫৭
আয়েশাহ [রা.] হইতে বর্ণীত আছেঃ
রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর কাপড় থেকে বীর্য রগড়িয়ে ফেলা সম্পর্কে আবু মাশার হইতে বর্ণীত খালিদের হাদীসের অনুরূপ বর্ণিত আছে। [ইসলামিক ফা:- ৫৬১, ইসলামিক সে.- ৫৭৭]
৫৫৮
আয়েশা [রাঃআঃ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
ইবন উওয়াইনাহ্ [রাহিমাহুল্লাহ] এর সূত্রে আয়িশা [রাঃআঃ] থেকে অনুরূপ হাদীস বর্ণিত আছে। [ইসলামিক ফা:- ৫৬২, ইসলামিক সে.- ৫৭৮]
৫৫৯
আমর ইবন মাইমূন [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, আমি সুলাইমান ইবন ইয়াসারকে জিজ্ঞেস করলাম যে, বীর্য কোন লোকের কাপড়ে লেগে গেলে সে শুধু সে বীর্য ধুয়ে ফেলবে না কাপড়টাই ধুয়ে ফেলবে? তিনি বলিলেন, আয়েশা [রাঃআঃ] আমাকে জানিয়েছেন যে, রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর বীর্য ধুয়ে ফেলতেন তারপর সে কাপড়েই সালাতের যন্যে বেরিয়ে যেতেন আর আমি [পিছন থেকে] সে কাপড়ে ধোয়ার চিহ্ন দেখিতে পেতাম। [ইসলামিক ফা:- ৫৬৩, ইসলামিক সে.- ৫৭৯]
৫৬০
আবু কামিল আল জাহদারী, আবু কুরায়ব ও ইবন আবু যায়িদাহ্ [রাহিমাহুল্লাহ]-এরা সকলেই আমর ইবন মাইমুন হইতে বর্ণীত আছেঃ
এ সানাদে হাদীসটি বর্ণনা করিয়াছেন। তবে ইবন যায়িদার হাদীস ইবন বিশর-এর অনুরূপ যাতে বর্ণিত হয়েছে যে, রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] [নিজে] বীর্য ধুলেন। আর ইবনল মুবারক [রাহিমাহুল্লাহ] ও আবদুল ওয়াহিদ [রাহিমাহুল্লাহ] এর হাদীসে রয়েছে যে, আয়েশাহ[রাঃআঃ] বলেন: আমি তা রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর কাপড় থেকে ধুয়ে ফেলতাম। [ইসলামিক ফা:- ৫৬৪, ইসলামিক সে.- ৫৮০]
৫৬১
আবদুল্লাহ্ ইবন শিহাব আল খাওলানী [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
আমি একবার আয়েশা [রাঃআঃ] এর মেহমান ছিলাম। [রাতে] আমার কাপড়েই স্বপ্নদোষ হল। আমি সে কাপড় দুটি পানিতে ডুবিয়ে পরিষ্কার করছিলাম। আয়িশাহ্হ [রাঃআঃ] এর এক দাসী আমাকে এ রকম করিতে দেখে তাঁকে গিয়ে জানাল। আয়েশা [রাঃআঃ] লোক পাঠিয়ে আমাকে বলিলেন, তুমি তোমার কাপড় দুটিকে এ রকম করছ কেন? তিনি [আবদুল্লাহ্ ইবন শিহাব] বলেন, আমি বললাম, ঘুমন্ত ব্যক্তি তার স্বপ্নে যা দেখে আমি তাই দেখেছি। তিনি বলিলেন, তুমি কি কাপড় দুটিতে কিছু দেখিতে পেয়েছ? আমি বললাম, না। তিনি বলিলেন, তুমি যদি কিছু দেখিতে, তবে তা ধুয়ে ফেলতে। আমি তো রসূলু ল্লাহ [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর কাপড় থেকে শুকনো বীর্য নখ দিয়ে আঁচড়ে ফেলতাম। [ইসলামিক ফা:- ৫৬৫, ইসলামিক সে.- ৫৮১]
৩৩. অধ্যায়ঃ
রক্ত অপবিত্র এবং তা ধোয়ার পদ্ধতি
৫৬২
আসমা [রা.] হইতে বর্ণীত আছেঃ
একদিন একটি মহিলা নাবী [সাল্লাল্লাহু আঃ] এর কাছে এসে বলিল, হে আল্লাহর রসূল! আমাদের কারো যদি কাপড়ে হায়িযের রক্ত লেগে যায় তখন সে কী করিবে? তিনি বললেনঃরক্তের জায়গাটি খুব ভালভাবে রগড়াবে, তারপর ঘষে পানি দিয়ে ভালভাবে ধুয়ে ফেলবে, তারপর ঐ কাপড় পরে নামায আদায় করিতে পারবে। [ইসলামিক ফা:- ৫৬৬, ইসলামিক সে.- ৫৮২]
৫৬৩
আবু কুরায়ব [রাহিমাহুল্লাহ] ও আবু তাহির [রাহিমাহুল্লাহ]-এর সকলেই হিশাম ইবন উরওয়াহ্ [রাহিমাহুল্লাহ] হইতে বর্ণীত আছেঃ
এ সূত্রে ইয়াহইয়া ইবন সাইদের হাদীসের অবিকল বর্ণনা করিয়াছেন। [ইসলামিক ফা:- ৫৬৭, ইসলামিক সে.- ৫৮৩]
৩৪. অধ্যায়ঃ
প্রস্রাব অপবিত্র হওয়ার দলীল এবং তা থেকে বেঁচে থাকা অবশ্য যরুরী
৫৬৪
ইবন আব্বাস [রা.] হইতে বর্ণীত আছেঃ
তিনি বলেন, একবার রসূলূল্লাহ্ [সাল্লাল্লাহু আঃ] দুটি কবরের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। এমন সময় তিনি বলিলেন, [জেনে রাখ] এ দু কবরবাসীকে আযাব দেয়া হচ্ছে। তবে কোন কঠিন [কাজের] দরুন তাদেরকে আযাব দেয়া হচ্ছে না। তাদের একযন চোগলখোরী করত। আর অপরযন তার প্রস্রাব থেকে সতর্কতা অবলম্বন করত না। তিনি [ইবন আব্বাস [রাঃআঃ] বলেন: অতঃপর তিনি খেজুরের একটি কাঁচা ডাল আনিয়ে দুটুকরো করিলেন। তারপর প্রত্যেক কবরের ওপর একটি করে গেড়ে দিলেন। আর বললেনঃসম্ভাবনা আছে, আযাব কিছুটা হালকা করা হইবে যতদিন পর্যন্ত এ দুটি না শুকিয়ে যাবে। [ইসলামিক ফা:- ৫৬৮, ইসলামিক সে.- ৫৮৪]
৫৬৫
সুলাইমান আল আমাশ হইতে বর্ণীত আছেঃ
এ সূত্রে বর্ণিত আছে। তবে তিনি বলেন, “আর অপরযন প্রস্রাব হইতে পবিত্রতা অর্জন করত না”। [ইসলামিক ফা:- ৫৬৯, ইসলামিক সে.- ৫৮৫]
Reviews
There are no reviews yet.